সোমবার (২৩ জানুয়ারি) ঢাকার হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ‘ফায়ার-সেফ গ্লেজিং ফর আর্কিটেকচার’ শীর্ষক ইন্টারেক্টিভ সেশন অনুষ্ঠিত হয়।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টস বাংলাদেশের (আইএবি) সভাপতি স্থপতি প্রফেসর ড. খন্দকার সাব্বির আহমেদ, পরবর্তী প্রজন্মের স্বার্থে সমস্ত সরকারী নিয়ন্ত্রক সংস্থা এবং সরকারের বিভাগগুলিকে ভবন গুলোকে পর্যাপ্তভাবে পর্যবেক্ষণ করার আহ্বান জানান।
“এভোল্ভিং ফায়ার সেফটি আর্কিটেকচার” শীর্ষক প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন ফেলো স্থপতি রফিক আজম, ফেলো স্থপতি মামনুন মূর্শেদ চৌধুরী, বিজিএমইএ সহ-সভাপতি শহীদুল্লাহ আজিম, সাবেক পরিচালক (অপারেশন অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স) বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স মেজর (অব.) এ কে এম শাকিল নেওয়াজ, এমইপি কনসালটেন্ট ইঞ্জি. মো. হাসমোতুজ্জামান। বক্তারা বলেন, বাংলাদেশে ১৭০ টির বেশি লিড-সনদ প্রাপ্ত আরএমজি কারখানা রয়েছে যা বিশ্বের সর্বোচ্চ সংখ্যা। সারাদেশে অগ্নিকান্ড-জনিত হতাহতের সংখ্যা কমাতে অগ্নি নিরাপত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করতে জাতীয় বিল্ডিং কোড যথাযথভাবে অনুসরণ করার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
দেশের স্থপতি এবং অগ্নি পেশাদারদের সাথে ঈচউ স্কিমের / নেটওয়ার্কিং এর মাধ্যমে জাতীয় বিল্ডিং কোডের উন্নয়নে একসাথে কাজ করার কথা উঠে আসে।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাস্থই'র সহ-সাধারণ সম্পাদক স্থপতি ড. মাসুদ উর রশিদ, সম্পাদক( প্রকাশনা ও প্রচার) স্থপতি মোঃ শফিউল আযম শামীম, ইলেকট্রনিক্স সেফটি অ্যান্ড সিকিউরিটি অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ইসাব) সভাপতি জহির উদ্দিন বাবর, গ্রাসহপার গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহমুদুর রশিদ এবং এফজি গ্লাসের পরিচালক তারিক কাচওয়ালা ।